5 Tips about পর্ণ ওয়েবসাইট You Can Use Today

এই উইকিতে, ভাষার লিঙ্কগুলি পাতার উপরের দিকে নিবন্ধের শিরোনামের পাশে রয়েছে। উপরে চলুন।

নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে ব্যবহারকারীর ফোনে অপব্যবহারযোগ্য ছবি মেলানোর অনুমতি দেবে অ্যাপলের মোবাইল ডিভাইসের সফটওয়্যার। 

ঢাকা, শনিবার   ২৫ জুন ২০২২,   ১১ আষাঢ় ১৪২৯,   ২৬ জ্বিলকদ ১৪৪৩

বিষয়টি শুধু এতে সীমাবদ্ধ নয় যে, আপনাকে নিয়ে তার সুখী হওয়া ও আনন্দিত হওয়া; বরং বিষয় হচ্ছে অন্য নারীর প্রতি হারাম দর্শনে তার আসক্তি। বিশেষতঃ আপনার সাথে বিয়ের প্রথম মাসেই সে এটি করছে।

পদ্মা সেতুতে দুর্নীতি হয়নি, বিশ্বব্যাংক সরে গেছে রাজনৈতিক কারণে

উইন্ডিজ সিরিজের বাকি সব খেলা শুধু টি স্পোর্টসে

পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান থেকে বাড়ি ফেরার পথে নিহত যুবক

বিধি ৩৪ এর হিসাবে পরিচিত জনপ্রিয় কার্টুন চরিত্রগুলির অশ্লীল প্যারোডি চিত্রগুলিও বিশ্বজুড়ে চ্যালেঞ্জের স্বীকার হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সিম্পসনস চরিত্রগুলির চিত্রিত চিত্রগুলি বিশেষ উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। [১১][১২] দ্বিতীয় জীবনের বিতর্ক[সম্পাদনা]

অনেকে ব্যক্তিগত ব্যবসার ওয়েবসাইট খুলে রাখে অফিসে, কেউ শেয়ারবাজারের নিয়মিত খোঁজ খবর রাখে। এ ছাড়া ডেটিং সাইট, খেলার সাইটে সার্চ তো আছেই। সাপ্তাহিক ছুটিতে ঘোরাঘুরির জন্য কোথায় যাওয়া যায়। সেটাও ঘাঁটতে থাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা।

এক প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছে, ব্রিটিশ পার্লামেন্ট অফিস থেকে তিন লাখেরও বেশি পর্নোগ্রাফি সাইটে সার্চ হয়েছে। আপত্তিকর ওয়েবসাইট ব্রাউজ করার জন্য আপনার চাকরিও চলে যেতে পারে।  

নওগাঁয় ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল অটোরিকশার পাঁচ আরোহীর

এনসিএমইসির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৯ সালে শিশু পর্নোগ্রাফি, শিশুদের যৌন নিপীড়নসংক্রান্ত ছবি ও ভিডিও ধারণ এবং আদান–প্রদানের সর্বোচ্চ ১৯ পর্ণ ওয়েবসাইট লাখ ৮৭ হাজার ৪৩০টি ঘটনা ঘটেছে ভারতে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তানে ঘটেছে ১১ লাখ ৫৮ হাজার ৩৯০টি, তৃতীয় অবস্থানে থাকা ইরাকে ঘটেছে ১০ লাখ ২৬ হাজার ৮০৯টি, চতুর্থ অবস্থানে থাকা আলজেরিয়ায় ঘটেছে সাত লাখ ৫৩৫টি এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা বাংলাদেশে ঘটেছে পাঁচ লাখ ৫৬ হাজার ৬৪২টি।

পদ্মাসেতু শুধু সেতুই নয়, একটি দৃঢ় প্রত্যয়ের নাম: রাবি ভিসি

যুক্তরাষ্ট্রের ১৪ বছরের এক কিশোরীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ওই তিন ছাত্রকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। ওই কিশোরীর ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও সংগ্রহ করে গ্রেপ্তার তিন যুবক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামের একটি গ্রুপে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। গ্রুপটিতে ওই কিশোরীর পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন। অপরাধীদের মুঠোফোনের আইএমইআই নম্বর এবং কোন আইপিএস ব্যবহার করে তারা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত, সে তথ্যও কিশোরীটিই সিটিটিসির কর্মকর্তাদের দিয়েছিল।